ইয়াবা সেবন একটি নেশার মধ্যেই পড়ে, এটা আমরা সবাই জানি। জরিপে দেখা গেছে যে ইংরেজী মাধ্যমের ছেলেমেয়েরা এর প্রতি আসক্ত। ভার্সিটির ছেলেমেয়েরা তো আছেই। ইয়াবা হলো এখনকার যুগের ছেলেমেয়েদের হালফ্যাশনের স্টাইল। স্বনামধন্য স্কুল,কলেজ,ভার্সিটি আর কর্মক্ষেত্রের অনেক ছেলেমেয়ে এর প্রতি সংযুক্ত। এরা কিন্তু আমাদের তরুণ প্রজন্ম। স্কুল,কলেজ,ভার্সিটি লেভেলের মেয়েদের দেখা যায় তাদের প্রয়োজনীয় জিনিস বলতে তাদের মেকআপ,মোবাইল,লিপস্টিক নানা রকম বিলাসী প্রয়োজন পূরণের জন্য এরা দেহব্যবসায় নেমে যায়।দেহ সুখের বিনিময়ে অর্থ প্রাপ্তি কিংবা শপিং এর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় শখের জিনিস প্রাপ্তি চলে তাদের।
যখন তারা এসব পথে নেমে যায় তখন অনেক ক্ষেত্রে গ্রাহক তাদের বলে যদি ইয়াবা খাও তো এটা আরো উপভোগ্য হবে।টাকাও বাড়তি পাবে।এভাবে দশ জায়গায় ডোষ্টা সৌখিনতা বশত সুখটান দিতে যেয়ে সে আসক্ত হয়ে যাচ্ছে।একটা পর্যায়ে তার বিলাসী চাহিদার পাশা পাশি ইয়াবার জন্য ও যৌন ব্যবসায়ী হতে হয়। এদের বলা হয় হাই সোসাইটি কল-গার্ল। ছেলেদের করতে হয় চুরি,ছিনতাই।
কর্মজীবনের ক্ষেত্রে দেখা যায় অফিসে অনেকে নিজেকে এক্টিভ,যৌন শক্তিতে সামর্থ্য এবং পার্টিতে শ্যাম্পেইনের মত পার্টি ভাব নিয়ে সেবন করে থাকেন। দেখা গেছে আগে কর্মক্ষেত্রে শুধু ঘুষের প্রচলন ছিল, আর এখন ঘুষের সাথে ইয়াবা পার্টি আর রাই- বিনোদিনী নিয়ে বিনোদন ও দিতে হয়।রাই-বিনোদিনী পছন্দ সই না হলে কাজেও ঝামেলা হয়! বাংলাদেশে বড় ছোট অনেক রকমের হোটেল রয়েছে। বিশেষ করে প্রত্যেক এলাকায় ব্যাং এর ছাতার মত অনেক ক্লিনিক এর মত হোটেল ও আছে।সেইসব হোটেলে বুঝি ট্যুরিস্ট আসে? না! সেই সব হোটেলে আসে পরম প্রেমে আবদ্ধ জুটিরা, গ্রাহক, রাই-বিনোদিনীরা। গ্রাহকেরা হলো আমাদের তরুণেরা,বাবার বয়সীপুরুষেরা।নেতা পর্যায়ের পুরুষেরাও আসেন